মাজার জিয়ারতের পাশাপাশি সেখানে তিনি নফল নামাজ আদায় করেন। মরহুম ইমাম খোমেনীর (রহ.) মাজার জিয়ারত শেষে ইরানের সর্বোচ্চ নেতা পার্শ্ববর্তী বেহেশতি জাহরা কবরস্থান পরিদর্শন করেন এবং সেখানে তিনি ১৯৮১ সালের ২৮শে জুন (ফার্সি মাসের সপ্তম তীর) ও ৩০শে আগস্ট (ফার্সি মাসের অষ্টম শাহরীয়ার) শহীদদের কবর জিয়ারত করেন এবং ফাতেহা পাঠের মাধ্যমে তাদের পবিত্র আত্মার প্রতি শ্রাদ্ধা জানান।
ইরানের ইসলামী বিপ্লব সফল হওয়ার বার্ষিকী উপলক্ষে আগামীকাল থেকে ১০ দিনব্যাপী কর্মসূচি শুরু হচ্ছে। বিপ্লব চূড়ান্তভাবে সফল হওয়ার আগের গুরুত্বপূর্ণ এই দশ দিন, ইসলামী বিপ্লব বিজয়ের দশ শুভ শ্বেত প্রভাত ( দাহেয়ে ফাজর -ই মুবারক )নামে পরিচিত।
ইসলামি বিপ্লবের উত্তাল দিনগুলোতে ১৯৭৯ সালের পহেলা ফেব্রুয়ারি ইমাম খোমেনী (রহ.) ফ্রান্স থেকে ইরান এয়ারের একটি বিমানে করে তেহরান ফিরে আসেন। তাঁর এ ফিরে আসার মধ্যদিয়ে রাজতান্ত্রিক পাহলভি শাসনের অবসান নিশ্চিত হয়। দেশে ফিরে ইমাম খোমেনী (রহ.) বেহেশতি জাহরায় লাখ লাখ মানুষের উপস্থিতিতে প্রথম ভাষণ দিয়েছিলেন। ফ্রান্সে নির্বাসিত হওয়ার আগে ইমাম খোমেনী (রহ.) ইরাক এবং ফ্রান্সে ১৫ বছর নির্বাসিত জীবনযাপন করেন। iqna