নাসমা বলেন, আমি আরো দেড় বছর আগে পবিত্র কোরআনের হাফেজা হওয়ার সংকল্প করি। সংকল্প অনুযায়ী ঘরের কাজের পাশাপাশি সপ্তাহের ২ দিন বৃহস্পতি ও শুক্রবার ব্যতীত বাকি পাঁচদিন কোরআনের ৫ পৃষ্ঠা মুখস্থ করতে শুরু করি। এভাবে ১৯ পারা মুখস্ত করতে পারি।
তিনি বলেন, এরমধ্যে হঠাৎ পাওয়া করোনার অবসরকে বিশেষ গুরুত্ব দিয়েছি। শুধু তাই নয়, একই সঙ্গে আমি পেছনের মুখস্ত করা পারাগুলোও নিয়মিত তিলাওয়াত করতাম।
নাসমা জানান, তিনি মেয়েকে কোরআনের মুখস্ত করা পাঠ শোনাতেন। করোনা আসার পর মেয়েই তাকে বাকি পারাগুলো মুখস্ত করতে জোর দেয়। তিনি বলেন, করোনার অবসরে মাত্র ৪০ দিনে কোরআন মুখস্ত সম্পন্ন করে নিজেকে খুব ভাগ্যবতী মনে করছি।
সূত্র:mtnews24